রসুন, আমাদের দেশে রসুন মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
কিন্তু প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন শরীরে যে কি পরিমাণ উপকার করবে তা জানলে রসুন হবে আপনার প্রতিদিনের বন্ধু।
photo: collected |
গুনাগুন
রসুনে রয়েছে প্রোটিন,মিনারেল ফাইবার ও কার্বোহাইড্রেট, ময়শ্চার, প্রোটিন, ফ্যাট।
ভিটামিন ও মিনারেলের মধ্যে রয়েছে আয়রন,রিবোফ্লোভিন, ক্যালসিয়াম, থিয়ামিন,ফসফরাস ভিটামিন সি। এছাড়া রসুনে ক্লোরিন, সালফার, আয়োডিনও রয়েছে স্বল্প পরিমানে।
রসুনে রয়েছে প্রোটিন,মিনারেল ফাইবার ও কার্বোহাইড্রেট, ময়শ্চার, প্রোটিন, ফ্যাট।
ভিটামিন ও মিনারেলের মধ্যে রয়েছে আয়রন,রিবোফ্লোভিন, ক্যালসিয়াম, থিয়ামিন,ফসফরাস ভিটামিন সি। এছাড়া রসুনে ক্লোরিন, সালফার, আয়োডিনও রয়েছে স্বল্প পরিমানে।
রসুন স্ট্রেস দূর করে।
রসুন শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে।
রসুন কৃমি , জ্বর, ডায়াবেটিস,প্যারাসাইট এবং ক্যান্সার এর মত বড় বড় রোগ প্রতিরোধ করে। আবার
নিউমোনিয়া হুপিং কাশি,যক্ষ্মা,ফুসফুসের,হাপানি, ব্রংকাইটিস,ইত্যাদি প্রতিরোধ করে।
রসুন খাওয়ার ফলে ক্ষুদা কমে এবং খালি পেটে খেলে চর্বি খুব দ্রুত কাটে।
রসুন শরীরের টক্সিন বের করে দেয় যার ফলে মাএ তিন সপ্তাহে চেহারা হয় উজ্জ্বল আর লাবণ্যময়।
২/৩ টি রসুনের কোয়া কুচি সকালে সবজি ভাজির সাথে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
কফ জমে থাকলে রসুন মধু দিয়ে খেলে ভাল হয়।
রসুন চোখে ছানি পরার হাত থেকে রক্ষা করে।
শরীরের কোথাও কেটে গেলে বা কাটা বাজলে রসুন ছেচে লাগিয়ে দিলে ভাল হয়ে যাবে।
রসুনের নির্যাস থেকে ‘মাউথ ওয়াশ’ তৈরি করা যায়। এটি ব্যবহারে মাড়িতে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ বন্ধ হয়।
ব্রণের সমস্যা সমাধানে রসুনের তুলনা হয় না।
রসুন খাওয়ার ফলে রক্ত পরিষ্কার হয় যার ফলে ব্লাড ক্যান্সার হয় না আবার কোলন ক্যান্সার ও হয় না।
চীন,জাপান, ভারত রসুন কে এমন এক ঔষধ হিসেবে বেছে নিয়েছে যা দিয়ে সব রোগ নিরাময় করা যায়। তাই দিনে একটা রসুন হয়তো আপনার সব রোগের সমাধান দিবে।