আইয়ূব বাচ্চু (১৯৬২-২০১৮) সংঙ্গীত জীবন।

পপ সংঙ্গীত জগতে আজম খানের পরেই নাম আসে আইয়ূব বাচ্চুর। কিন্তু তিনিও নিভে গেলেন গত ১৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার।  চির  নিদ্রায় শায়িত হলেন চট্টগ্রামে মায়ের পাশে।
 Photo: collected 
মৃত্যুকাল ৫৬ বছর হয়ে ছিল তার।

গায়ক, গীতিকার,গিটারবাদক, সুরকার, ও প্লেব্যাক শিল্পী ছিলেন এবি । আইয়ূব বাচ্চুর নিজস্ব ব্যান্ড ছিল নাম ছিল এল আর বি ব্যান্ড তাই এ দলের লিড গিটারবাদক এবং ভোকাল ছিল বাচ্চু।
তার প্রথম গাওয়া গান ছিল "হারানো বিকেলের গল্প"। তবে তার প্রথম একক অ্যালবাম ছিল রক্তগোলাপ যা ১৯৮৬ সালে বের হয় কিন্তু তা তেমন সফলতা না পেলেও বাচ্চুর জীবনে সফলতা আসে তার দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ময়না (১৯৮৮) অ্যালবামের দ্বারা।
সময় ১৯৯১ সালের ৫ এপ্রিল যখন এবি তার নিজের ব্যান্ড এল আর বি গঠন করে।


আর বি র প্রথম ব্যান্ড অ্যালবাম তার ব্যান্ড এর সাথে এবং বাংলাদেশের প্রথম দ্বৈত অ্যালবাম 'এল আর বি' প্রকাশিত হয় (১৯৯২)। তার উল্লেখযোগ্য গান গুলো হলো, 
শেষ চিঠি কেমন এমন চিঠি", "ঘুম ভাঙ্গা শহরে", "হকার" (এল আর বি), "চলো বদলে যাই", "রূপালি গিটার", "গতকাল রাতে" (সুখ), তার একক অ্যালবাম কষ্ট যা সর্বকালের সেরা বলা হয়। অতঃপর তার চতুর্থ অ্যালবাম বের হয় নাম ঘুমন্ত শহর। এবি অনেক চলচিএে প্লে-ব্যাক সিঙ্গার  হিসেবেও কাজ করেন। বাংলা চলচিএের গান অনন্ত প্রেম তুমি দাও আমাকে তার গাওয়া প্রথম চলচিএ গান যা অনেক জনপ্রিয় হয়েছিল।
বলিন কখনো, যুদ্ধ, জীবনের গল্প ইত্যাদি তার ব্যান্ড ও একক অ্যালবামের নাম। এছাড়াও ২০১০ সালে ট্রাফিক সিগন্যাল ও হলুদ বাতি শিরোনামের নাটকে অভিনয় করেন।
Previous Post Next Post